পদ্মার তীব্র ভাঙ্গনে বিলীন হচ্ছে শরীয়তপুর জেলা (ভিডিও সহ)
শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলায় ব্যাপক ভাবে বেড়েছে নদী ভাঙ্গন।। পদ্মার ভাঙন আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন পদ্মা পাড়ের লাখো মানুষ। গত দুই মাসের ভাঙনে নড়িয়া উপজেলার ৪হাজার পরিবার গৃহহীন হয়েছে। কয়েক হাজার একর ফসলি জমি, বসতভিটে, সরকারি সড়ক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছে।
এখনো ভাঙ্গনের আতঙ্কে রয়েছে নড়িয়া বাজার, পৌর ভবন, মূলফৎগঞ্জ মাদ্রসা, স্কুল কলেজ সহ বহু সরকারি বেসরকারি স্থাপনা।।
মানচিত্র থেকে মুছে গেছে নড়িয়া পৌরসভার ২ ও ৪নং ওয়ার্ডের ৭৫ভাগ, কেদারপুর ইউনিয়নের সাধুরবাজার ও চরজাজিরা গ্রাম, মূলফৎগঞ্জ বাজারের ৪টি বহুতল ভবন সহ ১শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
এদিকে ঘরবাড়ি হারানো পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে রাস্তার ওপড়, অন্যের জমিতে। সেখানে তারা খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে।
বেড়িবাধের জন্য গত ২ই জানুয়ারি একনেকে ১হাজার ৯৭কোটার বিল পাস হলেও এখনো কাজে কোন অগ্রগতি নেই। তবে ভাঙ্গন রোধে জিও ব্যাগে বালু ফেলা হচ্ছে কিন্তু এতেও ভাঙ্গন রোধ করা যাচ্ছে না।
ফলে অস্থিরতা ও উৎকন্ঠায় দিন কাটছে এলাকাবাসীর। কবে নাগাদ নদী শাসনের কাজ শুরু হবে এ প্রত্যাশায় প্রহর গুনছে নড়িয়া ও জাজিরা উপজেলার পদ্মাপাড়ের লক্ষাধিক মানুষ।
ভিডিও দেখুনঃ
https://youtu.be/wW8qOz5K0QM
এখনো ভাঙ্গনের আতঙ্কে রয়েছে নড়িয়া বাজার, পৌর ভবন, মূলফৎগঞ্জ মাদ্রসা, স্কুল কলেজ সহ বহু সরকারি বেসরকারি স্থাপনা।।
মানচিত্র থেকে মুছে গেছে নড়িয়া পৌরসভার ২ ও ৪নং ওয়ার্ডের ৭৫ভাগ, কেদারপুর ইউনিয়নের সাধুরবাজার ও চরজাজিরা গ্রাম, মূলফৎগঞ্জ বাজারের ৪টি বহুতল ভবন সহ ১শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
এদিকে ঘরবাড়ি হারানো পরিবারগুলো আশ্রয় নিয়েছে রাস্তার ওপড়, অন্যের জমিতে। সেখানে তারা খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে।
বেড়িবাধের জন্য গত ২ই জানুয়ারি একনেকে ১হাজার ৯৭কোটার বিল পাস হলেও এখনো কাজে কোন অগ্রগতি নেই। তবে ভাঙ্গন রোধে জিও ব্যাগে বালু ফেলা হচ্ছে কিন্তু এতেও ভাঙ্গন রোধ করা যাচ্ছে না।
ফলে অস্থিরতা ও উৎকন্ঠায় দিন কাটছে এলাকাবাসীর। কবে নাগাদ নদী শাসনের কাজ শুরু হবে এ প্রত্যাশায় প্রহর গুনছে নড়িয়া ও জাজিরা উপজেলার পদ্মাপাড়ের লক্ষাধিক মানুষ।
ভিডিও দেখুনঃ
https://youtu.be/wW8qOz5K0QM
No comments