Header Ads

Header ADS

কেদারপুরে ইউপি নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে চেয়ারম্যান পার্থী মোতাহার হোসেন শিকারী

 

আসন্ন পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পারিষদ নির্বাচনে শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপার্থী মোঃ মোতাহার হোসেন শিকারী জনগনের ভালোবাসায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছেন। এরই মধ্যে নিজের আচার-আচরণ, কথা-বার্তা, জনসেবা ও সাংগঠনিক দক্ষতার মাধ্যমে তিনি নিজ এলাকাসহ আশপাশের এলাকার মানুষদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। পাশাপাশি আসন্ন ইউপি নির্বাচনে তিনি সকলের দোয়া, সমর্থন ও মটর সাইকেল মার্কায় ভোট চেয়েছেন।

জনসেবার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অত্যন্ত আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে ইতোমধ্যেই পরিচিতি লাভ করেছেন। একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে সাধারণ মানুষের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন।  পাশাপাশি তিনি তার সাধ্য অনুযায়ী সাধারণ মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করে গেছেন। এ ছাড়া আগামীতেও তিনি নিজেকে মানুষের সেবায় উৎসর্গ করে দিতে নির্বাচনে এসেছেন।

এ দিকে, স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,
মোতাহার হোসেন শিকারী কেদারপুর ইউনিয়নের মানুষের সকল বিপদে-আপদে এগিয়ে আসেন। রাত-দিন যখনই কেউ কোনো বিপদে পড়লে সাথে সাথে তিনি সেখানে ছুটে যান। সকলের জন্য তার সেবা ও সহযোগিতার দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া আগামী ৫ই জানুয়ারির ইউপি নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে  জনপ্রিয় ব্যাক্তি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোতাহার হোসেন শিকারীকে মটর সাইকেল মার্কায় ভোট দিয়ে নির্বাচিত করলে এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে বলেও আশা করছেন সাধারণ জনগণ।


এছাড়া  সর্বসাধারণের মুখে আলোচনায় রয়েছে এবারের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে যোগ্য ও সৎ হিসেবে মোতাহার হোসেন শিকারী । এলাকাজুড়ে তার অবস্থান অন্যসব প্রার্থীদের চেয়ে অনেক ভালো রয়েছে। উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। নির্বাচনে আসার আগে থেকেই তিনি মানুষের পাশে থেকেছেন। তাই জনগনের আশা তিনি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েও তাদের পাশে থাকবেন।

এ ব্যাপারে জনপ্রিয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোতাহার হোসেন শিকারী বলেন, আমাকে যদি জনগণ তাদের সেবা করার সুযোগ দিয়ে নির্বাচিত করে, তাহলে আমি আমার কেদারপুর ইউনিয়নকে সেরা রোল মডেল, আধুনিক ও ডিজিটাল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবো। ইনশাআল্লাহ।

তিনি আরও বলেন, আমার ইউনিয়ন পদ্মা নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা, যারা নদীতে তাদের সব হারিয়েছে তাদের পুর্নবাসনে কাজ করবো। রাস্তাঘাট, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, মন্দির সহ বিভিন্ন উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাবো। শতভাগ বিধবাভাতা ও বয়স্কভাতা নিশ্চিত করবো। রাস্তার পাশে সোলারপ্যানেল লাইটের ব্যাবস্তা করবো।   হিন্দু-মুসলিম সবাইকে নিয়েই আমার এই ইউনিয়ন আর তাদের জন্যই আমি কাজ করে যেতে চাই। আমার স্বপ্ন- এলাকাবাসীর সেবা করা ও সুখে-দুঃখে তাদের পাশে থাকা। এ সময় আমৃত্যু জনসেবার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন বলেও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
এসময় তিনি কেদারপুর ইউনিয়নে জনগনের কাছে আগামি ৫ই জানুয়ারি নির্বাচনে মটর সাইকেল মার্কায় ভোট চান। 

No comments

Powered by Blogger.